1. rajubdnews@gmail.com : admin :
  2. newsvob57@gmail.com : News VOB : News VOB
শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫, ১১:৫৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের ইতিহাস থেকে হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অপরাধীদের কঠোরভাবে দমন করতে হবে: মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভায় ডিএমপি কমিশনার মানিলন্ডারিং মামলায় বিএসবি গ্লোবাল নেটওয়ার্ক এর চেয়ারম্যান লায়ন এম.কে খায়রুল বাসার সিআইডি’র ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম টীম কর্তৃক অটক। স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের সামনে চাঞ্চল্যকর খুনের ঘটনায় পাঁচজন গ্রেফতার আজওয়াহ হজ ট্রাভেলস আয়োজিত হাজিদের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে ১৫ বছরের সাংবাদিকতা নিয়ে তদন্ত হবে : উপদেষ্টার প্রেস সচিব প্রথমার্ধেই তুর্কমেনিস্তানের জালে ৭ গোল বাংলাদেশের মেয়েদের জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে মাসব্যাপী অনুষ্ঠানমালার উদ্বোধনী উপলক্ষে মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ বিশেষ অভিযানে ছিনতাইকারী, মাদক কারবারিসহ ২৮ জনকে গ্রেফতার করেছে মোহাম্মদপুর ও আদাবর থানা পুলিশ ৪০ কেজি গাঁজা ও পিকআপসহ তিন মাদক কারবারিকে গ্রেফতার করেছে ডিবি

লিভার ক্যান্সারের লক্ষণ ও যা করণীয়!

প্রতিনিধির নাম :
  • আপডেট এর সময় : বৃহস্পতিবার, ৬ ডিসেম্বর, ২০১৮
  • ৮৮ বার পঠিত হয়েছে

লিভার ক্যান্সার বেশ জটিল একটি রোগ। বিভিন্ন কারণে এই ক্যান্সার হয়। লিভার ক্যান্সারকে লিভারের টিউমার বলা হয়। তবে টিউমার আর ক্যান্সার পুরোপুরি এক নয়। কারণ টিউমারের মধ্যে কোনো কোনোটা ক্যান্সার, যেটা ম্যালিগন্যান্ট। বাকিগুলো কোনো কোনোটি আছে ক্যান্সার নয়, সেগুলো লিভার টিউমার।

লিভারের যতটুকু দরকার, ততটুকু বৃদ্ধি পায়, এর বেশি পায় না। লিভারের যে আকার আগে ছিল ততটুকু হয়ে আর হয় না। কিন্তু এই ক্যান্সার কোনো কোনো ভাইরাস থেকে কিংবা কোনো কারণ ছাড়া লিভারের যে বৃদ্ধিটা নিয়ন্ত্রিত পদ্ধতিতে হয়, তা হারিয়ে যায়। এর মানে লিভারের যখন ক্যান্সার হয়, তখন লিভার বড় হতে থাকে। অনিয়ন্ত্রিত হয়ে এটি অনেক বড় হয়ে যায়। পেটের অনেক নিচে নেমে আসে। এটা কাজ করতে পারে না। এখান থেকে লিভারের টিউমারটি অন্য জায়গায় ছড়িয়ে পড়ে। এটা ফুসফুস কিংবা মস্তিস্ক হতে পারে। অন্য যে কোনো অঙ্গ হতে পারে। তখন একটি ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি হয়।

লিভার ক্যান্সারের মূল কারণ হলো – হেপাটাইটিস ‘বি’ এবং হেপাটাইটিস ‘সি’ ভাইরাস। এই দুটি ভাইরাস কীভাবে শরীরে প্রবেশ করে, কীভাবে রোগ প্রতিরোধ করতে হয়, কীভাবে চিকিৎসা করতে হয় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা এসব বিষয়ে অবগত আছেন। লিভার ক্যান্সারকে প্রতিরোধ করতে চাইলে ‘বি’ ও ‘সি’ ভাইরাসকে প্রতিরোধ করতে হবে।

এ ছাড়া অন্য কিছু কারণ রয়েছে। যেমন যদি কারও লিভার সিরোসিস হয়, তাহলে এই সিরোসিস লিভারের রোগীর লিভার ক্যান্সার সৃষ্টি করতে পারে। এ ছাড়া আমাদের দেশে শস্যদানা খারাপভাবে সংরক্ষণ করা হয়ে থাকে। অনেক দিন খাদ্যদানা সংরক্ষণ করা হলে তা থেকে বিষাক্ত পদার্থ ফাঙ্গাস সৃষ্টি হয়। এর নাম আফলাটক্সিন। তবে শুরুতে রোগ শনাক্ত করা গেলে লিভার ক্যান্সার নিরাময় করা সম্ভব। তাই রোগের লক্ষণ দেখা দিলে সঙ্গে সঙ্গে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের শরণাপম্ন হয়ে চিকিৎসা নিন, সুস্থ থাকুন।

আপনার স্যোশাল মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © News Voice of Bangladesh
Theme Customized BY LatestNews