1. rajubdnews@gmail.com : admin :
  2. newsvob57@gmail.com : News VOB : News VOB
শনিবার, ০৬ জুলাই ২০২৪, ১১:১৮ পূর্বাহ্ন
সবশেষ সংবাদ :
ফেসবুকে লোভনীয় চাকুরী, ট্যালেন্ট হান্টিং ও মডেলিং এর বিজ্ঞাপন দিয়ে তরুণীদের ব্ল্যাক মেইল করে অসামাজিক কাজে বাধ্য করানোর সিন্ডিকেটের মূলহোতাসহ গ্রেপ্তার ৮ পরীমনির সঙ্গে রাত্রি যাপনে চাকরি হারালেন এডিসি সাকলায়েন পরীমনির সঙ্গে রাত্রিযাপনে এডিসি সাকলায়েনকে অবসরে পাঠানোর সুপারিশ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের বিবৃতিতে ক্র্যাবের উদ্বেগ প্রকাশ ছাগলকাণ্ড: মতিউর ও তার স্ত্রী-সন্তানের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা আছাদুজ্জামান মিয়ার তথ্য ফাঁস করে এক এডিসি সাময়িক বরখাস্ত পুলিশকে ঢালাওভাবে আক্রমণ করছে, সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধেও সেই মতলব আছে’ প্রধানমন্ত্রী দুই দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে নয়াদিল্লি পৌঁছেছেন বেনজীরকে আর সময় দেওয়া হবে না: দুদক আইনজীবী পুলিশকে নিয়ে সংবাদ প্রকাশে সতর্কতা চায় পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন

দেশাত্মবোধক গানের সবার প্রিয় গায়িকা শাহনাজ রহমত উল্লাহ চলে গেলেন

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট এর সময় রবিবার, ২৪ মার্চ, ২০১৯
  • ৩২ বার দেখা হয়েছে

বারিধারায় নিজ বাসায় শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যায় গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ১১টায় বাংলাদেশের দেশাত্মবোধক গানের সবার প্রিয় গায়িকা শাহনাজ রহমত উল্লাহ মারা গেছেন। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৬৫ বছর। তিনি স্বামী, এক ছেলে ও এক মেয়ে রেখে গেছেন। স্বামী মেজর (অব.) আবুল বাশার রহমত উল্লাহ ব্যবসায়ী, মেয়ে নাহিদ রহমত উল্লাহ থাকেন লন্ডনে আর ছেলে এ কে এম সায়েফ রহমত উল্লাহ যুক্তরাষ্ট্রের এক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ করে এখন কানাডায় থাকেন। আজ রোববার বাদ জোহর বারিধারার নয় নম্বর রোডের পার্ক মসজিদে শাহনাজ রহমত উল্লাহর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এর পর বনানীতে সম্মিলিত সামরিক বাহিনীর কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হবে। বাংলাদেশের গানের জগতে অত্যন্ত পরিচিত একটি নাম শাহনাজ রহমত উল্লাহ। ১৯৫৩ সালে জন্মগ্রহণ করা এ শিল্পী দশ বছর বয়স থেকেই গান শুরু করেন। ক্যারিয়ারের ৫০ বছর পূর্তির সঙ্গে সময় থাকতেই গান থেকে বিদায় নেন তিনি। এ ছাড়া আরও একটি কারণ হলো ধর্মপরায়ণ জীবন বেছে নেওয়া।

বাংলাদেশের দেশাত্মবোধক গানের দিকটা ধরতে গেলে সবার আগেই চলে আসে শাহ্‌নাজ রহমত উল্লাহর নাম। তাঁর ভাই আনোয়ার পারভেজ ছিলেন সুরকার, তাঁর আরেক ভাই চিত্র নায়ক জাফর ইকবালও করতেন গান। গানের ক্ষেত্রে তাঁদের মায়ের অনুপ্রেরণাই ছিল বেশি। ‘একবার যেতে দে না আমার ছোট্ট সোনার গাঁয়’, ‘প্রথম বাংলাদেশ আমার শেষ বাংলাদেশ’, ‘এক নদী রক্ত পেরিয়ে’, ‘আমার দেশের মাটির গন্ধে’, ‘একতারা তুই দেশের কথা বল রে আমায় বল’, ‘আমায় যদি প্রশ্ন করে’, ‘কে যেন সোনার কাঠি’, ‘মানিক সে তো মানিক নয়’, ‘যদি চোখের দৃষ্টি’, ‘সাগরের তীর থেকে’, ‘খোলা জানালা’, ‘পারি না ভুলে যেতে’, ‘ফুলের কানে ভ্রমর এসে’, ‘আমি তো আমার গল্প বলেছি’, ‘আরও কিছু দাও না’, ‘একটি কুসুম তুলে নিয়েছি’—এ রকম অসংখ্য গান দিয়ে তিনি বাংলাদেশের অগণিত শ্রোতার মন জয় করেছেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
© All rights reserved © News Voice of Bangla
Theme Customized BY LatestNews