নিউজ ভব.কম : বাংলাদেশের চিকিৎসকরা ডেঙ্গুর প্রকোপকে মহামারী বলেই বর্ণনা করছেন। প্রায় ৪ লাখ মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। এর মধ্যে বেশির ভাগই শিশু। মৃত্যুর সংখ্যা নিয়ে নানা তথ্য রয়েছে। একাধিক সূত্র ৩০ জনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে। চারজন চিকিৎসকও এই রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। ২১ জুলাই) ডেঙ্গু জ্বরে মারা যান। হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডাঃ রথীন্দ্র চন্দ্র দেব নিজেই ডেঙ্গুতে ডাঃ শাহাদাতের মৃত্যুর খবর জানিয়েছেন সংবাদমাধ্যমকে।
গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানীতে ৫০০ জন রোগী হাসপাতালে এসেছেন। যদিও বেশির ভাগ হাসপাতালে সিট খালি নেই। করিডোরে আলাদা সিট বসিয়ে ডেঙ্গু রোগীদের চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। ঢাকার বাইরেও ডেঙ্গু ছড়িয়ে পড়েছে।
৫০০ বেডের হাসপাতাল হলি ফ্যামিলি। এই মুহূর্তে বারান্দায়ও স্থান নেই। এই হাসপাতালের শিশু বিভাগের প্রধান অধ্যাপক মোহাম্মদ লুৎফুল এহসান ফাতমী বললেন, এবারের ডেঙ্গু মহামারী আকার ধারণ করেছে।
ঢাকায় ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ক্রমাগত বাড়তে থাকায় পরিস্থিতিকে উদ্বেগজনক হিসেবে দেখছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। মেডিসিন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. এবিএম আব্দুল্লাহ বলেছেন, এ বছর ডেঙ্গুর ধরণ পাল্টে গেছে। এ দিকে দক্ষিন সিটি কর্পোরেশন এ ব্যপারে বেশ কিছু পদ্বক্ষে নিয়েছে। পুরোন ঢাকায় নিয়োমিত পরিস্কার ও মশা মারার ঔষধ দিয়ে যাচ্ছে। কিন্ত উত্তর সিটির্পোরেশন তেমন কোন উদ্দেক দেখা যায় না। উত্তরে দক্ষিন বাড্ডা , উত্তর বাড্ডা, মেরুল বাড্ডা, অনেক নিচু জায়গা রয়েছে সেখানে কোন মশা মারার ব্যবস্থা নাই। মেরুল বাড্ডা ডি,অিাই,টি প্রজেক্ট এর ভিতরে কখনোই মশা মারার ঔষধ দিতে দেখা যায় নাই।